যদি সংক্ষিপ্ত ভাবে বলি তাহলে,
- আপনার নিজের প্রোডাক্ট অথবা অন্য কারো প্রডাক্ট ক্রয় করা অর্থাৎ প্রডাক্ট সোর্স করা
- প্রডাক্ট গুলো নাম তালিকাসহ অ্যামাজন এ পাঠানো
- কাস্টমার অর্ডার আসলে তখন সেই অর্ডার রিসিভ করবে অ্যামাজন
- পণ্য প্যাকিং, ডেলিভারি করবে অ্যামাজন
- পণ্যে কোন সমস্যা থাকলে সেগুলো ফেরত কিংবা টাকা ফেরত দেয়া এইসবই করবে অ্যামাজন
- আপনার পণ্য অ্যামাজন বিক্রি করার পর আপনার যেই লাভের অংশ থাকবে সেটা আপনার ব্যাংক একাউন্টে পাঠিয়ে দিবে অ্যামাজন প্রতিমাসে। এই সমস্ত কাজ আমাজন ফ্রী করবেনা, আমাজন একটি হ্যান্ডসাম অ্যামাউন্ট চার্জ করবে যেটা অলমোস্ট 30% । যারা বিদেশে বসে অ্যামাজন এর বিজনেস করবেন তাদের কোন প্রবলেম হবে না তারা তাদের ব্যাংকে টাকা পেয়ে যাবেন। আর যারা বাংলাদেশে থাকবেন তারা টাকা নিয়ে আসবেন পেওনারের মাধ্যমে । আরো হয়তো 2-3 টা মেথড থাকতে পারে টাকা বাংলাদেশের নিয়ে আসার ক্ষেত্রে। ওই পেমেন্ট মেথড গুলো এখনো পর্যন্ত আমি জানিনা। হয়তো আপনারা পরবর্তীতে কাজ করতে করতে জেনে যাবেন। সবচাইতে ভালো হতো পেপাল থাকলে । কিন্তু বাংলাদেশের পেপল যেহেতু একটিভ না সেজন্য আপনারা এখানে থেকে পেপাল ইউজ করতে পারবেন না কিন্তু আপনাদের যদি কোন আত্মীয় বিদেশে থাকে তাহলে তার পেপাল অ্যাকাউন্ট করে টাকা তার একাউন্টে নিতে পারবেন। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে এভাবে করলে পরবর্তীতে ঝামেলা হয়। বিশেষ করে ওই ব্যক্তির সাথে রিলেশন পরবর্তীতে যদি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি ঝামেলায় পড়বেন। সেজন্য আমার মতামত হচ্ছে পেওনার ব্যবহার করা।